সৌরভ গাঙ্গুলীর সফলতার কাহিনী :sourav ganguly net worth, wife,daughter, house

Today's post discusses the biography of Sourav Ganguly(DADA) In Bengali

I have highlighted through today's post are shots sourav ganguly birthday, sourav ganguly house,sourav ganguly age,sourav ganguly wife, sourav ganguly net worth, sourav(DADA) net worth in rupees,sourav ganguly daughter,sourav ganguly bike housecollection,

ক্রিক বাংলা ডেস্ক(CricBangla) :- সৌরভ গাঙ্গুলি একজন খ্যাতনামা ক্রিকেটার বা বলা যেতে পারে ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক। তিনি আমাদের বাঙালির গর্ব। এই বাঁ হাতি ব্যাটসম্যানকে চেনে না হয়তো এমন মানুষ মেলা বিরল। তিনি বিভিন্ন মানুষের কাছে ভিন্ন নামে পরিচিত। কেউ তাকে বলে বাংলার দাদা আবার কেউ তাকে বলে প্রিন্স অফ ক্যালকাটা, বেঙ্গল টাইগার, গড অফ অফসাইড। এমনই বহু নামে ডাকা হয় তাকে। উত্থান পতন উভয়ে মিলিয়ে রয়েছে ভারতীয় প্রাক্তন অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলির জীবন। কেমন ছিল ক্রিকেটের অধ্যায়ে দাদার জীবন? তাই এই আর্টিকেলে দাদার জীবনী অর্থাৎ সৌরভ গাঙ্গুলির জীবনী সম্পর্কে জেনে নিন।
sourav ganguly net worth,sourav ganguly wife,daughter,house

,

sourav ganguly net worth
sourav ganguly wife
sourav ganguly daughter
sourav ganguly house

* সৌরভ গাঙ্গুলীর জীবন(Sourav ganguly birthday,Age)
 :- আজ গোটা ভারত সহ বিশ্বেও সৌরভ গাঙ্গুলী কে চেনে না এমন মানুষ মেলা দায়। এবং তার বিশ্বব্যাপী খ্যাতির একমাত্র কারণ তিনি নিজেই।ভারতের সেরা ব্যাটসম্যান দের মধ্যে একজন হলেন দাদা ( সৌরভ গাঙ্গুলি) অন্যতম ক্রিকেটার। অনেকেই তাকে ভারতীয় সেরা অধিনায়ক বলে থাকে।বর্তমানে তিনি ভারতীয় দলের প্রাক্তন অধিনায়ক হিসেবে ও পরিচিত। সৌরভ গাঙ্গুলি জীবনের কাহিনী বেশ আকর্ষণীয়। তার কর্মজীবন তাকে কি কি দিয়েছে, তার কর্মজীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত* পাশাপাশি তার জীবনের বিভিন্ন পর্যায় গুলির সময়ের সাথে যে পরিবর্তন ঘটেছে তার সম্বন্ধে নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো - 

* সৌরভ গাঙ্গুলীর শৈশব থেকে কৈশোর জীবন(Sourav Ganguly childhood Life) :- বাঙালির গর্ব এই সৌরভ গাঙ্গুলির জন্ম হয় ৮ ই জুলাই, ১৯৭২ সালে কলকাতার বেহালায়। বাবা চন্ডীদাস গাঙ্গুলি এবং মা নিরুপমা গাঙ্গুলির কোল আলো করে জন্ম নেয় এই আজকের সময় দাঁড়িয়ে একজন প্রতিষ্ঠিত এবং সকলের প্রিয় একজন মানুষ সৌরভ গাঙ্গুলী।তখনকার দিনে পশ্চিমবাংলার ক্রিকেট থেকে ফুটবলের জনপ্রিয়তা ছিল অনেকটাই বেশি ।
বাল্যবয়স থেকেই সৌরভ গাঙ্গুলি ফুটবল খেলতে খুব পছন্দ করতেন। পড়াশুনোর পাশাপাশি তার ফুটবল খেলার প্রতি ঝোঁক ছিল অনেক। কিন্তু তার বাবার স্বপ্ন ছিল সৌরভ গাঙ্গুলিকে একজন ক্রিকেটার বানানোর।

Sourav Ganguly childhood Life



সৌরভ গাঙ্গুলির ছিলেন দুই ভাই, সৌরভ গাঙ্গুলী এবং স্নেহাসিশ গাঙ্গুলি। স্নেহাশীষ গাঙ্গুলি যিনি আসলে বাংলার ক্রিকেটার ছিলেন। আর তিনি তার ভাইকে ক্রিকেট খেলতে সাহায্য করে। সৌরভ গাঙ্গুলির বাবা তার দশ বছর বয়সেই তাকে কলকাতার একটি নামি ক্রিকেট একাডেমীতে ভর্তি করে দেন।কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজিয়েট স্কুল থেকে তিনি সর্বপ্রথম প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। এবং সেই স্কুলেরে ক্রিকেট একাডেমীতে তিনি ক্রিকেট খেলোয়াড় হিসাবে ও যোগদান করে।

* সৌরভ গাঙ্গুলীর  ক্যারিয়ারের প্রথম জীবন (Early life)
 :-  স্কুল জীবন শেষ হওয়ার পর তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। তখন থেকেই তিনি তার দাদা স্নেহাশীষ গাঙ্গুলির সঙ্গে খেলাধুলো করতেন এবং ব্যবসার কৌশলও ভালোই শিখেছিলেন। ওড়িশার আন্ডার- ১৫ দলের বিরুদ্ধে তিনি প্রথম সেঞ্চুরি করেন। সেই দিন বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যানের ব্যাটিং সকলকে মুগ্ধ করে দেয় এবং তার নাম সারা জায়গায় চর্চিত হতে শুরু করে। যার দরুন তাকে সেন্ট জেভিয়ার্স স্কুলের ক্রিকেট একাডেমীতে সরাসরি অধিনায়ক পদে গ্রহণ করা হয়।
১৯৮৯ সালে সৌরভ গাঙ্গুলির জীবনে বিশাল বড়োসরো পাওয়া ছিল। কারণ এই সময় তাকে প্রথম বেঙ্গল টিমে খেলার জন্য ডাকা হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সেই সালেই তার দাদাকে বেঙ্গল ক্রিকেটার দল থেকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয়।
Sourav Ganguly Early life

Sourav Ganguly career start :-
আন্তর্জাতিক – ১৯৯০ এবং ১৯৯১ সালে পরপর এই দুই বছর রঞ্জি ট্রফিতে তার দুর্দান্ত পারফরমেনস দেখা যায়।যা ক্রিকেট প্রেমীদের মুগ্ধ করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল। আর সেখান থেকেই শুরু তার ক্রিকেটের ক্যারিয়ার জীবন। কারণ তার ঠিক পরের সালেই ১৯৯২, তিনি প্রথম বারের মতো ভারতীয় ক্রিকেট দলে খেলার জন্য সুযোগ পান। যা ছিল তার কাছে জীবনের সবচেয়ে দামি সময়।

১৯৯২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে একটি ও.ডি.আই সিরিজ অনুষ্ঠিত করা হয়। ওই সময়টাই ছিল তার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম আবির্ভাব ঘটে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সেই ম্যাচে তিনি মাত্র ৩ রান করে আউট হয়ে যায়। তাকে ভারতীয় দল থেকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয়। সেই সময়টা ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতে শুরু করেন এবং নিজেকে ক্রিকেটার হিসাবে তৈরি করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করেন তিনি।
Sourav Ganguly career start
Sourav Ganguly career start



১৯৯৩, ৯৪, ৯৫ সালে রঞ্জি ট্রফিতে তিনি আসাধারন রান করেন। এছাড়াও দিলীপ ট্রফিতে ১৭১ রানে নক আউট হন। এবং তার এই দুর্দান্ত ম্যাচের জন্য তাকে ভারতীয় দলে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য ডাক আসে। ইংল্যান্ডে সফরে ও. ডি.আই খেলেছেন। কিন্তু তাকে প্রথম টেস্টে খেলতে দেওয়া হয়নি। বসিয়ে রাখা হয়েছিল। পরবর্তী টেস্টে নভজৎ সিং সিধুর অনুপস্থিতির কারনে সৌরভ গাঙ্গুলি টেস্টে খেলার সুযোগ পেয়ে যান।

এবং সেই সালে প্রথম বারের মতোই রাহুল দ্রাবিড়ও প্রথম টেস্ট খেলার জন্য সুযোগ পান। সেই ম্যাচে সৌরভ গাঙ্গুলির রান করেন ১৩১ এবং দ্রাবিড় করেছিলেন ৯৫ রান। পরের টেস্টে তিনি ১৩৬ রান করেন এবং প্রথম দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি করে ইতিহাসে তৃতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিচিত হন সৌরভ। তিনি বিশ্বজুড়ে “গড অফ সাইড” হিসাবে পরিচিত হন।১৯৯৭ সালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ১১৩ রান করেন এবং সাহারা কাপে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাচ জিতে “ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ” ও সম্মানিত হন। এছাড়াও ১৯৯৯ সালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ১৮৩ রান করেন। একের পর এক দুর্দান্ত ইনিংসে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেতাকে ভারতীয় অধিনায়কের পদ দেওয়া হয়।

Sourav Ganguly cricket Career:- 

ভারতের অধিনায়ক– ২০০০ সাল ছিল তার স্বপ্ন পূরণের সাল। কারণ এই সালে ভারতীয় ক্রিকেট দলের ক্যাপ্টেন হিসাবে তাকে নির্বাচন করা হয়। সেই সময়টা ক্রিকেট জগতের সোনার যুগ বলা যেতে পারে। কারণ তিনি একমাত্র অধিনায়ক ছিলেন যে শিখেছিলেন কীভাবে বিদেশের মাটিতে খেলে জয় ছিনিয়ে নেওয়া যায়। অনেকের বিশ্বাস মহারাজই প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিকে ভারতীয় অধিনায়কের স্থান করে দেন। আজ মহারাজ না থাকলে হয়তো ধোনির মতো একজন খেলোয়াড়ের প্রতিভা আমরা জানতে পারতাম না।
Sourav Ganguly career start


২০০২ সালে ভারতীয় ক্যাপ্টেন হওয়ার পর থেকেই তিনি বেশ কয়েক বছর ভারতকে জয়ের মুখ দেখিয়েছেন মহারাজ। তার মধ্যে নজর করা ম্যাচ ছিল লর্ডসের মাঠে ন্যাটওয়েস্ট ট্রফি জেতা। যেখানে ভারত লর্ডসে একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে ইংল্যান্ডকে পরাজিত করার পর লর্ডসের ব্যালকনিতে মহারাজের জার্সি ওড়ানোর দৃশ্য আজও সকল ভারতীয়র মনে গাঁথা রয়েছে।
২০০০ সালে ভারতের অধিনায়ক হওয়ার পরে ত্রিদেশীয় সিরিজগুলিতে তার খেলা তেমনভাবে না দেখা গেলেও আইসিসির টুর্নামেন্ট খেলাগুলিতে আসাধারন ভয়ানক রূপে দেখা যায় দাদাকে। তার আসামান্য দক্ষতা ও ক্যাপ্টেনশিপ এর জন্য ভারত ২০০০ সালের “নকআউট ট্রফি”র ফাইনাল এ পর্যন্ত পৌঁছায়। তবে সেদিন তার ভাগ্য হয়ত সত্যিই প্রসন্ন ছিল না। তাই ২টি সেঞ্চুরি করে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান করলে ভারত সেই বারের মত হেরে যায়। এসময় তার একদিনের ক্রিকেটে একদিকে তিনি যেমন সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছে ছিলেন, তেমনি টেস্ট ক্রিকেটে তার পারফরমেন্স ধীরে ধীরে ক্রমশ অবনতি ঘটতে থাকে।শুরু থেকেই তার সাথে বিতর্ক জড়িয়ে ছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের। প্রায় তার সাথে বোর্ডের সাথে দন্দ বাধে। বারংবার তার বিরুদ্ধে নিয়মভঙ্গের অভিযোগ উঠতে থাকে, অনেকবার এমন ও অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে  যে তিনি টসে দেরিতে যোগ দিতেন, এবং বোর্ডের কাছে নিজের প্রভাব খাটাতেন। তবে এর মধ্যেও তাকে সবথেকে বেশি বিতর্কের মধ্যে পরতে হয়, যখন লর্ডসের মাঠে জয়ের পরে তিনি নিজের শার্ট খুলে ঘোরাতে থাকেন। এই কাজের জন্য তার জরিমানা ও পর্যন্ত হয়। শুধু তাই নয়, সমালোচকেরা তার এই কাজের তীব্র নিন্দা ও করে। যদিও ভারতবাসী বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে দাদা এই কাজের জন্যই বিশেষ জনপ্রিয়তা লাভ করে। তাদের কাছের মানুষ হয়ে ওঠে। তবে এই সমালোচনা কিন্তু দাদার প্রভাব এতটুকু ও পর্যন্ত কম করতে পারে নি।
২০০৪ সাল থেকে তার কর্মজীবনর এক খারপ সময় শুরু হয়। ২০০৫ সালে তিনি দল থেকে বাদ পরেন। রাহুল দ্রাবিড় হন কিছুদিনের অধিনায়ক। তখন ভারতের কোচ ছিলেন গ্রেগ চ্যাপেল। যার সঙ্গে সৌরভ গাঙ্গুলির সম্পর্ক মোটেই ভালো ছিল না। দুজেনর বিরোধের কথা প্রায় প্রতিদিনই খবরের কাগজগুলির ফ্রন্ট পেজে ছাপা হত। দলে ফিরতে তার সময় লেগে যায় প্রায় দশ মাস। তবে মহারাজ তার প্রভাব নিয়েই দলে ফিরে আসে। ৯৮ রান করে দুর্দান্ত পারফরমেন্স দিয়ে ম্যাচ জেতায়। এই সফর সৌরভের জীবনে এক প্রত্যাবর্তন ঘটায়। জানা যায় দক্ষিণ আফ্রিকায় ম্যাচটি ও তার অবদানের জন্যই ভারত  জিতেছিল। যদিও দুর্ভাগ্যবশত সেবার ভারত সিরিজ হেরেছিল।

* সৌরভ গাঙ্গুলীর ক্যারিয়ারের শেষ জীবন :- তার খেলার জীবনের শেষ ভাগ তার পারফরমেন্স ভালই ছিল। ২০০৭ সালের নভেম্বর মাসের পর থেকে আন্তর্জাতিক একদিনের ম্যাচ আর খেলা হয়নি তার। এবং ২০০৮ সালের পর আর টেস্ট ক্রিকেট খেলা হয় নি,তার অবশ্য অন্য কারন ও ছিল। কারন বোর্ডের সাথে তার সম্পর্ক মোটেও ভালো ছিল না এবং তার বয়স ও বাধার কারন ছিল। নিজের কেরিয়ারের শেষ ইনিংস তাকে শুন্য রানে শেষ করতে হয়। এই মাচের শেষ বল যখন বাকি তখন মহেন্দ্র সিং ধোনি তাকে আধিনায়কত করতে দেন। তাই অধিনায়ক হয়েই কাজ শেষ করতে হয় তাকে। এবং এখনও অনেকে ভারতীয় ক্রিকেটের বেষ্ট অধিনায়ক তাকেই মনে করা হয়।
তবে কথায় আছে গুণীর কদর সব স্থানে, যে বছর তিনি ক্রিকেট জগত থেকে বাদ দেওয়া হয় ঠিক সেই বছরই বলিউড তারকা শাহারুখ খান তার আইপিএল টিম কলকাতা নাইট রাইডারস (কেকেআর) এ তাকে আধিনায়ক পদে নিযুক্ত করে। কিন্তু এখানেও তার ভাগ্য তার সাথ দেয় না। বারবার ব্যর্থ হওয়ার কারনে তাকে দল থেকে বাদ পরতে হয় এবং তার জায়গায় অধিনায়ক পদ দেওয়া হয় গৌতম গম্ভীরকে। 
তবুও বাংলার মানুষের কাছে তিনি অতি কাছের, ও ঘরের একজন মানুষ। তাই তিনি যখন দাদাগিরি নামের টিভি রিয়ালিটি শোতে অন্য ভুমিকায় আসেন তখন ও মানুষ তাকে সাদরে আমন্ত্রন করে নেয় এবং এই শোটি সাফল্যের শিখরে পৌছায়। বর্তমান এ তিনি বেঙ্গল ক্রিকেট অফ অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্সি হিসাবে নিযুক্ত হন। ১৯৯৭ সালে তিনি অর্জুন পুরস্কারে ভূষিত হন, ১৯৯৮ সালে পান স্পোর্টস পারশান অফ দি ইয়ার, ২০০৪ সালে তাকে পদ্মশ্রী পুরস্কার দেওয়া হয়, এবং ওই বছরেই তাকে রামমোহন রায় পুরস্কার দেওয়া হয়। এরকম নানা নামিদামি পুরস্কার তিনি তার নামে করেছেন।

* সৌরভ গাঙ্গুলীর ব্যক্তিগত জীবন :- ক্রিকেট জীবন নিয়েওকেমন মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই ঠিক তেমনি সৌরভ গাঙ্গুলীর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে মানুষের মনে  আগ্রহের শেষ নেই। 

Sourav Ganguly net worth বেতন সৌরভ(দাদার):-

সৌরভ গাঙ্গুলীর মোট আয় ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৩৬৫ কোটি টাকা এবং ৫০ কোটি আর বেশিরভাগ কোম্পানির সাথে যুক্ত সেই কোম্পানি থেকে আসে।
২০২০ অনুযায়ী তাঁর মোট net worth $50 Million যার ভারতীয় মূল্য Sourav Ganguly net worth in rupees  365 Crore INR,

Brand Endorsement Fees from Puma 1.35 Crore Per Year,Brand Endorsement Fees from DTDC 1 Crore Per Year, Monthly Income And Salary 2 Crore +,yearly Income 24 Crore +,

সৌরভ গাঙ্গুলি ব্যক্তিগত জীবন বা সাধারণ কথায় বলতে তার স্ত্রীকে
(sourav ganguly wife) সবাই চেনেন। ভারতে পাকাপাকি ভাবে নিজের স্থান করার পর দাদা তার ছোট বেলার প্রেমিকা ডোনা রায়কে বিয়ে করেন। এবং প্রথমে বাড়ির অমতে থাকায় তারা পালিয়ে যান বিয়ে করার জন্য। তাদের দুই পরিবারের তাদের সম্পর্ক নিয়ে অমত ছিল। পরে ধীরে ধীরে দুই পরিবারের থেকে তাদের মেনে নেয় এবং ১৯৯৭ সালে হিন্দু প্রথা অনুযায়ী পুনরায় তাদের বাহুবন্ধনে আবদ্ধ করা হয়।
Sourav Ganguly WIFE
Wife of Sourav ganguly



Sourav Ganguly daughter:-


বর্তমানে তাদের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। যার নাম রাখা হয় সানা গাঙ্গুলি।
Sourav Ganguly daughter

Aslo Read:-The King of cricket Virat Kohli Biography in Bengali
"এছাড়াও আপনি চাইলে কোন প্লেয়ার এর জীবন কাহিনী লিখে আমাদের পাঠাতে পারেন আপনার লেখা আমাদের ওয়েবসাইটে পোস্ট করা হবে লেখা পাঠাতে যোগাযোগ করুন এই ঠিকানায়"

Send Your Massage  > Right Now

Post a Comment

0 Comments